

















না’রীশ’রীর এমনিতেই র’হস্যে মোড়া।
ম’হিলাদের সুডৌল গড়নের প্রতি আ’কৃষ্ট হননি, এমন পু’রুষ দুনিয়ায় খুঁজে পাওয়া ক’ঠিন।






আর শুধু পু’রুষদের কথাই বা বলছি কেন, ম’হিলাদেরও নিজেদের বুক নিয়ে গর্বের শেষ নেই।আকৃতি, গঠন নিয়ে তাঁরা
সদা সচে’তন। অ’ন্ত’র্বা’স পরার আগে খুঁতখুঁতে হন অশিকাংশ ম’হিলাই।
কিন্তু জা’নেন, এর প্রতি পু’রুষদের এহেন দুর্নিবার আক’র্ষণের কারণ কী? হাফিংটন পোস্টে প্র’কাশিত এক প্র’তিবেদনে বিশেষজ্ঞরা কারণ খুঁজে পেয়েছেন।






পড়ুন তেমনই ১০টি কারণ- ১. প্রথমত এক সু’ন্দরী ম’হিলার সুগঠিত দে’খতে অত্যন্ত সুন্দর, দৃষ্টিনন্দন হয়।
আরও পড়ুন : শিক্ষা-অশিক্ষা নিয়ে আমাদের চিন্তা ভাবনার শেষ নেই। কিন্তু আজও বহু পু’রুষই বিশেষ ক্ষেত্রে কম জানে।
কারণ বিশেষ মুহুর্তে তাদের সঠিক শিক্ষার অভাব।আজও আমাদের দেশে এর ঠিকঠাক চল নেই।
ফলে হয় বড়দের মুখে শুনে, নয়তো ভুল তথ্য সম্বলিত বই পড়ে পু’রুষরা গোড়ায় তৈরি করে দৈহিক চাহি’দার ধারণা।






এই ধারণা তৈরির সময় নারীদে’হ স’ম্পর্কে বহু ভুল কথা মনে গেঁথেই বেড়ে ওঠে পু’রুষরা।
পরে সে ভুল ভাঙে ঠিকই। কিন্তু তাতে দৈহিক শিক্ষার অভাবটা কোনওভাবেই অস্বী’কার করা যায় না।
তা কোন কোন ভুল ধারণা পু’রুষের মনে বাসা বেঁধে থাকে? ১. ম’হিলাদের শ’রীরে কোনও কেশ নেই।
বহু পু’রুষেরই প্রাথমিকভাবে এ ধারণা থাকে। হরমোনের কারণেই পু’রুষ শ’রীর রোমশ।






নারী শ’রীর সেভাবে রোমশ নয়। শ’রীরের যে অ’ঙ্গগু’লিতে রোম দেখা যেতে পারে, সেখান থেকে তা নির্মূল করারও আধুনিক পদ্ধতির দ্বারস্থ হন ম’হিলারা।
ফলত ধারণা গড়ে ওঠে যে, ম’হিলাদের শ’রীরে পিউবিক হেয়ার নেই।বস্তুত তা একেবারেই অর্থহীন।
উলটে, দৈ’হিক তৃ’প্তির ক্ষেত্রে এই কেশের গু’রুত্ব আছে। ভুল ধারণার কারণে এই পুরো বিষয়টিতেই অ’ন্ধকারে থাকে অধিকাংশ পু’রুষ।
২. নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী তারা মে’য়েদেরও এক






ছাঁচে ফে’লে দেন। কিন্তু সত্যিই সকল মে’য়েরা এসব পছন্দ করে না।
এতে তাদের নানা অ’সুবিধাও হয়। সে অ’সুবিধার কথা পু’রুষরা জা’নেন না বলেই, বক্ষযুগল নিয়ে ভুল ধারণা তৈরি হয়।
এই ধারণার বশবর্তী হয়ে পু’রুষরা এমন অনেক কাজ করে ফে’লে ন, যাতে ম’হিলারা পরবর্তীকালে বি’পাকে পড়েন।






৩. আবার অনেক পু’রুষের ধারণা, প্রত্যেক ম’হিলারই বোধহয় যে কোনও সময় স্ত’নদুগ্ধ ক্ষরিত হয়।
হরমোনাল চেঞ্জ, সন্তান হওয়ার পর যা যা নারীশ’রীরে সংঘটিত হয়, তা স’ম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা থাকে না পু’রুষদের।
স্ত’নদুগ্ধ নিয়েও কোনও জ্ঞান তাদের সামনে তুলে ধ’রা হয় না। ফলে এই অস্বা’ভাবিক একটা ধারণা পু’রুষদের মনে বাসা বেঁধে থাকে।






৪. নারীর ঋতুকালীন যন্ত্র’ণা নিয়েও পু’রুষের বহু ভুল ধারণা থাকে। প্রথমত, সংস্কারের কারণে
এটা নিয়ে কোনও আলোচনাই হয় না পু’রুষদের সামনে।
দক্ষিণ ভারতে তো প্রথা অনুযায়ী, এই সময় নারীরা পু’রুষদের মুখদ’র্শন পর্যন্ত করেন না।
ফলে এই বিষয়টি নিয়ে পু’রুষরা রীতিমতো ধোঁয়াশায় থাকেন।






অথচ পরবর্তীতে সন্তানের জ’ন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে এই চক্র স’ম্পর্কে নারীর পাশাপাশি পু’রুষেরও সম্যক ওয়াকিবহাল থাক উচিত।
সেই জায়গাতে অনেকটাই পিছিয়ে থাকেন পু’রুষরা।